algoritm

অ্যালগরিদম শব্দটি এসেছে গণিতবিদ আল-খওয়ারিজমি-এর নাম থেকে। তার নামের ল্যাটিন রূপ ছিল Algoritmi। তার গাণিতিক সমস্যার সমাধানের পদ্ধতি থেকেই “অ্যালগরিদম” শব্দের ব্যবহার শুরু হয়।

 

অ্যালগরিদমকে আমরা খাবার রান্নার রেসিপির সাথে তুলনা করতে পারি। কোন খাবার রান্নার জন্য করণীয় ধাপসমূহ যেমন রেসিপিতে লেখা থাকে এবং সেই রেসিপি অনুসরণ করলে যেমন ওই নির্দিষ্ট খাবারটাই তৈরি হয়। তেমনি কোন প্রোগ্রামিং সমস্যা সমাধানের জন্য নির্দেশনাসমূহ ধাপে ধাপে লেখা হয় যা অনুসরণ করলে সেই সমস্যাটির সমাধান পাওয়া যায়। আর এই ধারাবাহিকভাবে লিখিত এই নির্দেশনাই হলো অ্যালগরিদম।

সংজ্ঞাঃ

 

কোন প্রোগ্রামিং সমস্যা সমাধানের জন্য ধারাবাহিকভাবে লিখিত নির্দেশনাকে অ্যালগরিদম বলে।

অ্যালগরিদমের কাজঃ

 

১। ধাপে ধাপে সমস্যা সমাধান করা।

২। কোনো কাজ করার নির্দিষ্ট নিয়ম দেওয়া।

৩। প্রোগ্রাম লেখার আগে পরিকল্পনা তৈরি।

৪। জটিল কাজকে সহজে ভাগ করা।

অ্যালগরিদম ব্যবহারের সুবিধাঃ

 

১। করণীয় কাজ সহজে বোঝা যায়।

 

২। ভুল খুঁজে বের করা সহজ।

 

৩। কোড লেখা আগেই ঠিকঠাক পরিকল্পনা করা যায়।


৪। নতুন কেউও সহজে বুঝতে পারে।

Pass নাকি Fail তা নির্ণয়ের অ্যালগরিদমঃ

 

ধাপ-১। শুরু করি।


ধাপ-২। প্রাপ্ত marks ইনপুট নেই।

 

ধাপ-৩। marks ৩২ থেকে বড় হলে ৪ নং ধাপে যাই। নয়তো ৫ নং ধাপে যাই।


ধাপ-৪। pass লেখা ছাপাই ও ৬ নং ধাপে যাই।

 

ধাপ-৫। fail লেখা ছাপাই।

 

ধাপ-৬। শেষ করি।